এইসব সার্ভে সাধারনত পেইড হয়ে থাকে। আপনি চাইলেই এসব সার্ভে করে প্রতি মাসে ভালো অঙ্কের একটি ইনকাম করে ফেলতে পারেন। বড় বড় কোম্পানিগুলো তো একটি সার্ভের জন্য ১০০ ডলার পর্যন্ত খরচ করে থাকে। এইসব সার্ভে গুলো নির্দিষ্ট একটি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে পরিচালিত হয়ে থাকে।
সাইন আপ করে, আপনি আমাদের শর্তাবলী এবং আমাদের গোপনীয়তা নীতি সাথে সম্মত হন।
এভাবে অনেক টাকায় ইনকাম করা সম্ভব হয় যদি আপনি ভালো একটি কমিউনিটি তৈরি করে ফেলতে পারেন। তাছাড়া আপনি চাইলে এখান থেকে ইমেইল মার্কেটিং এর মাধ্যমেও ইনকাম করতে পারেন।
এছাড়াও প্রথমে গিয়ে বিভিন্ন কন্টেস্টে অংশগ্রহন করতে পারেন। ওখান থেকেও ক্লায়েন্ট পেতে পারেন। আমাদের মতে ফ্রিলান্সিং এর ক্ষেত্রে প্রথম কাজটা পাওয়াই একটু কঠিন।
এবার আসি আন্তর্জাতিক ই-কমার্স ওয়েবসাইট গুলোর ক্ষেত্রে।
কিস্তিতে মোটরসাইকেল মূল্যতালিকা দেখে নেওয়া যাক একনজরে
বাংলাদেশে অনলাইনে কিভাবে ইনকাম করা যায়?
আপনি যদি ওয়েবসাইটের এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখতে পারেন, তাহলে সেই দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে আপনি অনলাইন হতে ভালো পরিমাণে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
শুধু পন্যের বিজ্ঞাপন দেয়ার জন্য যে তাদেরকে ইমেইল পাঠাতে হবে এমন না। আপনি তাদেরকে ছোটখাটো গল্প, ব্লগ ইত্যাদিও পাঠাতে পারেন আপনার পাঠকদেরকে আকর্ষণ করার জন্য।
ভার্চুয়াল এসিস্ট্যান্ট এর কাজ এর ক্ষেত্র ব্যাপক ভাবে বিস্তৃত।
কিভাবে অনলাইনে অর্থ উপার্জন করতে হয় তার সম্পূর্ণ গাইড অনুসরণ করে অনলাইনে ইনকাম করার উপায় জেনে আপনিও সহজেই বাংলাদেশে অনলাইনে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। অনেকে ঘরে বসে টাকা আয় করতে চাই বলে গুগোলে সার্চ করে থাকেন; কিভাবে টাকা আয় করা যায় অথবা টাকা উপার্জন করা যায়, সেই আলোচনাই থাকছে আজকের পর্বে।
১৩. ই-কমার্স ওয়েবসাইট দ্বারা ইন্টারনেটে আয়
শুধু ছবি আপলোডের জন্য বর্তমানে সবচাইতে বিখ্যাত সাইট website হল ইন্সটাগ্রাম ।বাংলাদেশসহ বিশ্বের অনেকেই বর্তমানে ফেসবুকের পাশাপাশি ইনস্টাগ্রাম ব্যবহার করে।
একজন গৃহশিক্ষক হয়ে উঠুন (অনলাইন / অফলাইন)